What is search engine optimization (SEO)?

What is search engine optimization (SEO)?

  1st part

পূথিবীতে অনেক Search Engine আছে যেমন সবচেয়ে Famous হল Google,এরপর আছে yahoo, Bing ইত্যাদি। কেউ যদি বাংলায় HTML শিখতে চায় তাহলে হয়ত সে “HTML Tutorial in Bangla” লিখে গুগলে সার্চ দেবে কারন সে হয়ত বাংলায় HTML Tutorial আছে এমন কোন ওয়েবসাইটরে ঠিকানা জানেনা। এখন ধরুন আপনার একটা ওয়েবসাইট আছে যেখানে বাংলায় এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল আছে।এখন যদি “HTML Tutorial” লিখে গুগলে Search দিলে গুগলের প্রথম পেজে আরও ভাল হবে যদি প্রথম পেজের প্রথম লিংকটাই আপনার সাইটের হয় তাহলে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ঐ ইউজার যে “এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল” দিয়ে খুজছিল সে অবশ্যই আপনার সাইটে যাবেই।এই যে একজনের সাইট গুগলে সবার আগে দেখাল অথচ বাংলায় HTML Tutorial আছে এমন বহু Site ,Blog, Forum ইত্যাদি থাকার পরেও, যে সাইট আগে দেখালো সে সাইটে কিছু কৌশল অবলম্বন করা হয়েছিল এসব কৌশলকে বলা হয় Search engine optimization(SEO).


Mainly two types of Search Engine Optimization:
On Page: (যেটা সাইটের ভিতরেই করা হয় যেমন Title Tag, Content, Keword ইত্যাদি প্রাসঙ্গিক হওয়া )
Off Page:(যেটা সাইটের বাইরে করা হয় যেমন Forum posting,Blog) McqAcademy সাইটে আগে On Page SEO টিউটোরিয়াল থাকবে এবং এরপর Off Page SEO এখানে শুধু অর্গানিক Search Engine Optimization (Organic SEO) এর টিউটোরিয়াল থাকবে,  Paid Search Engine Optimizatio (Paid SEO) নয়।

Paid search Engine Optimization: গুগলে সার্চ দিলে মাঝে মাঝে দেখবেন সার্চ রেজাল্টের ডানে বা উপরে ভিন্ন রং (সাধারনত হালকা খয়েরি) কিছু লিংক থাকে (যে শব্দ দিয়ে সার্চ দিয়েছেন সেটা সংশ্লিষ্ট)। এগুলি পেইড লিংক অর্থ্যাৎ এরজন্য জন্য গুগলকে অর্থ দিতে হয়েছে।এই ধরনের অপটিমাইজেশনকে পেইড এসইও (Paid SEO) বলে।

Organic search engine optimization:যে লিংকগুলি Serch Result পেজে সাধারনভাবে প্রদর্শিত হয় মানে Google এগুলি কোন বিশেষ Colour দিয়ে হাইলাইট করেনা এগুলি Organic link.এই ধরনের অপটিমাইজেশনকে Organic SEO. এটাকে এলগরিদমিক SEO ও বলে।এটা খুবই গুরত্বপূর্ন একটা ওয়েব পেজের জন্য।ই উজার এবং Search Engine উভয়কে এটা বলে দেয় যে পেজের মধ্যে কি আছে অর্থ্যাৎ একটা টাইটেল একটা পেজের সরাংশ। আপনার পেজের টাইটেল হতে হবে এমন যাতে এটা আপনার সাইটের আর অন্য কোন পেজের টাইটেলের সাথে মিলে না যায় অর্থ্যাৎ unique এবং নির্ভূল।
সার্চ রেজাল্ট যখন আমরা ব্রাউজারে দেখি তখন পেজ টাইটেল সবার আগে প্রথম লাইনে থাকে। যেমন


ইউজার যে কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করবে সেই কিওয়ার্ডটি যদি সার্চ রেজাল্টে বোল্ড করে দেখায় তাও আবার পুরো পেজ টাইটেলটি তাহলে আপনার সাইটের ট্রাফিক বহুগুন বেড়ে যাবে। পেজ টাইটেল সবসময় এমন দিবেন যেটার সাথে পেজের কনটেন্টের খুব মিল আছে। খুব বড় টাইটেল দেয়া উচিৎ নয় এতে অনেক অপ্রয়োজনীয় শব্দ টাইটেলে চলে আসে আর খুব বড় টাইটেল হলে গুগল এর সম্পূর্ন নয় বরং কিছু অংশ দেখায়। সবচেয়ে ভাল আপনার পেজ টাইটেল হবে ছোট প্রাসঙ্গিক এবং তথ্যবহুল।
SEO Meta Tag Tutorial:
মেটা (<meta>) ট্যাগ এর “description” এ পেজে কি আছে তা সম্পর্কে সংক্ষেপে লিখুন। এটা Google এবং সকল Search Engine একটা ধারনা দেয় যে এই পেজে কি আছে। এই বর্ননা ২/৩ লাইনের দিতে পারেন। মেটা বর্ননাকে গুগল আপনার ওই পেজটার কনটেন্টের সরাংশ হিসেবে ধরতে পারে। ধরতে পারে এজন্য বলা হয়েছে কারন ইউজার যে কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করবে সেটার সাথে যদি সরাসরি পেজ কনটেন্টের কোন অংশের সাথে বেশি মিলে যায় তাহলে সেই অংশ গুগল সার্চ রেজাল্টে দেখাতে পারে।

ইউজারের দেয়া কিওয়ার্ড যদি এই সরাংশে (মেটা বর্ননায়) থাকে তাহলে সেটা বোল্ড করে দেখাবে যেমন উপরের ছবিতে দেখুন ইউজার এর “HTML Tutorial in Bangla” লেখাটি সার্চ রেজাল্টে বোল্ড করে দেখাচ্ছে। এটা ইউজারকে একটা ইঙ্গিত দেয় যে সে যে জিনিস খুজছে সেটার সাথে পেজটির কতটুকু মিল রয়েছে। তাই এমনভাবে মেটা বর্ননা দিন যাতে যেটা ইউজার সার্চ রেজাল্টে দেখেই যেন মনে করে এই পেজেই আমার প্রয়োজনীয় তথ্য থাকতে পারে। পেজের কনটেন্টের কোন অংশ আবার কপি করে মেটা বনর্নাতে পেস্ট করে দিয়েন না বরং পেজের কনটেন্টের উপর ছোটখাট একটা সারমর্ম লিখে দিন।
প্রতিটি পেজের মেটা বর্ননা যেন ভিন্ন ভিন্ন হয় তানাহলে ইউজার বা সার্চ ইন্জিন যখন একসাথে বহু পেজ দেখবে তখন সমস্যা হবে।(site:http://www.mcqacademy.com এভাবে শুধু একটা সাইটের সব পেজ সার্চ রেজাল্টে দেখা যায়)।আপনার সাইটে যদি হাজার হাজার পেজ থাকে তাহলে প্রতিটি পেজের জন্য আলাদা আলাদা মেটা বর্ননা তৈরী করা জটিল হয়ে পরবে সেক্ষেত্রে পেজের কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে অটোমেটিক মেটা বর্ননা তৈরী হবে এধরনের টেকনিক অবলম্বন করতে হবে।
SEO Link Structure Tutorial:
লিংক স্ট্রাকচার খুব সহজ এবং বোধগম্য রাখুন যাতে Search Engine এবং ইউজার উভয়েরই পড়তে এবং বুঝতে সুবিধা হয়। অনেক সময় দেখা যায় URL এমন থাকে যে বুঝাই যায়না এসময় ই্উজারের কপালে বিরক্তির ভাজ পড়তে পারে। সবচেয়ে ভাল আপনি আইডি বা অবোধগম্য কোন প্যারামিটার URL এ ব্যবহারের চেয়ে এমন শব্দ জুড়ে দিন যেটা দেখেই যেন পেজ সমন্ধে একটা ধারনা হয়ে যায়।
URL সার্চ রেজাল্টে সবার নিচে (Title এবং এরপর সরাংশের নিচে)দেখায়। URL এ সেশন আইডি বা অপ্রয়োজনীয় প্যারামিটার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। যেমন ছবির URL দেখুন এটা একটা খারাপ URL এর উদাহরন এবং SEO Friendly নয়

বরং URL নিচেরমত হওয়া ভাল।
http://www.mcqacademycom/php-framework/mvc-structure
URL এ অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আরেকটা গুরত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে প্রতিটি পেজের বা কনটেন্টের একটি মাত্র URL রাখা। একই পেজের যদি একাধিক URL থাকে Search Engine কিন্তু আলাদা আলাদা পেজ মনে করে ফলে Google Page Ranking ও সেভাবে দিয়ে থাকে । যদি দেখেন যে আপনার সাইটের একটা পেজের কয়েকটা URL তাহলে ৩০১ রিডাইরেক্ট একটা মেথড আছে এর মাধ্যমে সব URL কে একটা পছন্দনীয় URL এ নিতে পারেন।এই মেথডে htsccess ফাইলের মাধ্যমে এটা করা যায়। এজন্য এপাচি সার্ভারের এই ফাইলটিতে কোড লিখে এই পরিবর্তন আনতে পারেন।আর যদি ৩০১ রিডাইরেক্ট মেথড ব্যবহার না করেন তাহলে ক্যানোনিকাল URL ব্যবহার করতে পারেন।
URL এ ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহার শোভনীয় ছোট বড় হতের একসাথে করলে দেখতেও খারাপ লাগে আসলে এটা এড়ানো উচিৎ

SEO-on-site/Nevigation tutorial:
Home Page বা মুল পাতা ভিত্তিক নেভিগেশন তৈরী করুন।ইউজার যেন হোম পেজ থেকে আপনার সাইটের সব পেজে যেতে পারে এবং সে যেন বুঝতে পারে যে এখন কোন পেজে আছে।এজন্য breadcrumb এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। যেমন



ইউজার যদি URL এর কোন নির্দিষ্ট অংশ মুছে দিয়ে উপরের কোন ডিরেক্টরি বা পেজে যেতে চায় তাহলে যেন যেতে পারে। এখানে যেন 404 error page not found এসব এরর না দেখায়। যেমন ইউজার যদি নিচের লোকেশনে থাকে এবং শেষের oophp টুকু ব্রাউজারের এড্রেসবার থেকে মুছে দেয় তাহলে যেন তার আগের পেজে চলে যায় কোন এরর মেসেজ দেখানো ছাড়াই।
সাইটের নেভিগেশনের জন্য অর্থ্যাৎ এক পেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার জন্য টেক্সট লিংক ব্যবহার করুন এতে করে Bing Search Engine আপনার সাইটকে ভাল করে বুঝতে পারে। নেভিগেশন যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ফ্লাশ বা ড্রপডাউন মেনু দিয়ে করেন তাহলে অনেক Google Search Engine এই পরিস্থিতিতে হয়রান হয়ে যায় Many Search Engines পারেইনা crawl করতে।
 এখন গুরুত্বপূর্ণ একটা টিপস আলোচনা করব।আপনার সাইটকে রাখুন গুনগত মানসম্পন্ন যেমন Content বা যেকোন সার্ভিস সবার থেকে আলাদা সৃজনশীল এবং উন্নত করুন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আপনি সাইট তৈরী করবেন মানুষের জন্য যা হবে উপকারী সার্চ ইন্জিনের জন্য নয়। আপনার সাইটে যদি ভাল রিসোর্স/কনটেন্ট(Good Article or Good Content) থাকে তাহলে কোন ইউজার একবার এই সাইটে ঢুকলে দেখবেন যে সে এই সাইট Bookmark দিয়ে রাখবে, সাথে অন্যকেও এই সাইটের খবর দিয়ে দিবে। যেমন w3schools সাইটের কথা যদি ধরেন তাহলে দেখবেন বাংলাদেশের এমন কোন ব্লগ ফোরাম বা ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত সাইট নেই যেখানে এই সাইটের লিংক নেই্। কারন তাদের কনটেন্টগুলি ভাল এবং উন্নতমানের। এই যে এই সাইটের লিংক সব সাইটে আছে এটা কিন্তু w3schools থেকে কেউ এসে দিয়ে যায়নি যারা দেয় তাদের কোন অর্থ এই সাইট থেকে দেয়না একমাত্র কারন তাদের গুনগত কনটেন্ট। তাছাড়া মুখে মুখেও ছড়ায়।
অন্যের সাইট থেকে কপি না করা ভাল বরং সবার আলাদা তবে উপভোগ্য এমনভাবে কনটেন্ট দিন। নতুন কোন সেবা বা আইডিয়া যদি পারেন তাহলে তা প্রয়োগ করতে পারেন। যেমন যদি নতুন কোন ফোরাম বা ব্লগ হয় তাহলে বেশি ইউজার রেজিস্টার করার জন্য প্রথম অবস্থায় এমন ঘোষনা দিতে পারেন যে এই ব্লগ বা ফোরামে রেজিস্ট্রেশন করবে তাদের টি শার্ট উপহার দেয়া হবে বা কেউ যদি এই সাইটের লিংক ফেসবুক বা টুইটারে শেয়ার করে বা নিজ প্রোফাইলে লিংক দেয় তাহলে তার যতগুলি ফ্রেন্ড এড করা আছে তত টাকা মোবাইলে ফ্লেক্সি দেয়া হবে।
সাইটের নামে ফেসবুকে পেজ খুলতে পারেন এতে প্রচুর ট্রাফিক পাওয়া যায়। একজন এই পেজ লাইক করলে তার যত ফ্রেন্ড আছে সবাই এই খবর পেয়ে যায় এভাবে ছড়ায়।
সুন্দর করে সাজিয়ে আর্টিকেল লিখুন যেখানে শিরোনাম থাকবে আর যত পারেন প্যারা বেশি দিন এতে করে পড়ার ধের্য্য বাড়ে। আর্টিকেল বড় না করে ছোট ছোট রাখুন-লক্ষ্য করে দেখবেন w3schools বা আমরাও আর্টিকেল ছোট রাখার চেষ্টা করেছি। অপরদিকে tizag সাইটে দেখবেন অনেক ভাল জিনিস আছে কিন্তু আর্টিকেলগুলি এতই বড় যে সাইটে ঢুকতেই ইচ্ছা করেনা বরং পড়তে বিরক্ত লাগে। অথচ অনেক ক্ষেত্রে w3schools এর চেয়ে tizag এ বেশি তথ্য আছে তবু এই সাইটের নামই অনেকে জানেনা।
লেখা একটু বড় রাখুন যেমন ইংরেজি সাইট হলে ১৩/১৪ ফন্ট আর বাংলা হলে ১৫/১৬ লেখা ছোট ছোট হলে ইউজার আর সাইটে ঢুকতে চায়না কারন পড়তে চোখ যেন বের করে নিয়ে আসতে হয়।

SEO Anchor Tag Triautol:
এনকর টেক্সট হচ্ছে একটা ক্লিকযোগ্য টেক্সট যেটা ইউজার দেখে। এখানে ইউজার ক্লিক করে একটা নতুন পেজে যেতে পারে। এটা এনকর ট্যাগের মধ্যে থাকে <a href="/...">এনকর টেক্সট</a>
এই এনকর টেক্সট এমন দেয়া উচিৎ যেটা দেখে ইউজার এবং সার্চ ইন্জিন যেন বুঝতে পারে যে এই লিংকে ক্লিক করে যে পেজে যাব সেই পেজে কি ধরনের লেখা/আর্টিকেল/কনটেন্ট আছে।
যেমন ধরুন এই সাইটের মুল পাতায় নিচে দুটি লিংক আছে লক্ষ্য করলে দেখবেন লিংক দুটির লেখাগুলি পড়লেই বোঝা যাচ্ছে যে এখানে ক্লিক করলে যে পেজ আসবে সেখানে কি থাকতে পারে। “নতুনদের জন্য নির্দেশনা” এভাবে না দিয়ে যদি দিতাম “এখানে ক্লিক করুন” তাহলে এটা SEO friendly হতনা। এনকর টেক্সট এমন দিবেন না, যেটার সাথে লিংকড (ক্লিক করলে যে পেজে যাবে) পেজের কোন মিলই নেই। বরং এমন এনকর টেক্সট হওয়া ভাল যেটা লিংকড পেজটির সরাংশ হয় অল্প কয়েকটি শব্দের মধ্যেই।
একটা Paragraph লিখে পুরোটার উপর লিংক দিয়ে দিলেন এটা ভালনা। লিংকগুলিকে CSS দিয়ে রং একটু ভিন্ন দিন যাতে ইউজার সাধারন টেক্সট আর লিংক টেক্সটের মধ্যে পাথর্ক্য করতে পারে বা বুঝতে পারে যে এটা একটা Anchor Link ।

SEO Image Tutorial:
আপনার সাইটে কোন ছবি দিলে অবশ্যই alt এট্রিবিউট ব্যবহার করে ছবি সম্পর্কিত বর্ননা দেবেন। কোন সময় যদি ছবি লোড না হয় বা দেরি হয় তখন alt এট্রিবিউটের লেখাটি ছবির জায়গায় দেখাবে। যখন ছবিকে লিংক হিসেবে ব্যবহার করেন তখন এই alt টেক্সট এনকর টেক্সটের কাজ করে। ছবির মাধ্যমে খুব বেশি লিংক দেয়া ভাল নয় বরং যদি দিতেই হয় তাহলে alt এট্রিবিউট এ তার বর্ননা দিয়ে দেবেন এতে সার্চ ইন্জিন ওই ছবিকে পড়তে পারে।
নিচের ছবিতে দেখুন ছবি আসতে দেরি হচ্ছে তাই ছবির জায়গায় একটা লেখা দেখাচ্ছে এটা alt ট্যাগে লেখা ছিল।

যেকোন ফাইল প্রাসঙ্গিক ডিরেক্টরিতে রাখুন যেমন ছবিগুলি images ডিরেক্টরি অডিও audio ডিরেক্টরি এভাবে সবগুলি।ছবি ব্যবহারের সময় বহুল ব্যবহৃত ছবির ফরমেট ব্যবহার করুন যেমন .jpg .gif .BMP

SEO Heading Tag Tutorial:
<h1></h1> <h2></h2> আমরা জানি যে মোট ৬ টি হেডিং ট্যাগ আছে h1 থেকে h6 পর্যন্ত। এই ট্যাগের মধ্যেকার লেখাগুলি সাধারন লেখার চেয়ে একটু বড় করে দেখায়। আপনি যখন কোন আর্টিকেল লিখবেন তখন গুরত্বপূর্ন লেখাগুলিকে হেডিং ট্যাগের মধ্যে রাখুন। একটা আর্টিকেলে যদি ৪/৫ টি প্যারাগ্রাফ থাকে তাহলে প্রতিটি প্যারাগ্রাফের একটি করে শিরোনাম এই হেডিং ট্যাগের মধ্যে রাখতে পারেন এতে করে ইউজার এবং সার্চ ইন্জিন ধারনা করতে পারে যে এই প্যারাগ্রাফে কি বিষয়ে লেখা আছে। এমন হেডিং দেয়া কখনই ঠিক হবেনা যার সাথে প্যারাগ্রাফটির কোন মিল নেই।
হেডিং সংক্ষিপ্ত এবং প্রাসঙ্গিক হওয়া ভাল। পুরো একটা প্যারাগ্রাফকেই হেডিং ট্যাগের মধ্যে রাখা একটা বাজে কাজ। একটা পেজে খুব বেশি হেডিং ব্যবহার করাও ভাল নয়। ধরুন একটা পেজে ২০টি লাইন আছে তার মধ্যে ১০ টি লাইন কে হেডিং করে দিলেন এধরনের অতিরিক্ত হেডিং দেয়া থেকে বিরত থাকুন। Create SEO robots.txt file Tutorial:
“robots.txt” ফাইল এমন একটি ফাইল যেটা সার্চ ইন্জিনকে বলে যে সার্চ ইন্জিন একটা সাইটের কোন কোন্ পেজ crawl করবে আর কোন কোন পেজ crawl করবেনা।এই robots.txt ফাইলটি রুট ফোল্ডারে থাকে।
আপনার সাইটের কিছু পেজ সার্চ রেজাল্টে না দেখানো হোক আপনি হয়ত এটা চাইতে পারেন।কারন হতে পারে সেই পেজগুলির কাজ এখনও শেষ হয়নি বা অন্য যেকোন কারন।এজন্য আপনি একটি robots.txt ফাইল তৈরী করে সেখানে ঠিক করে দিতে পারেবন যে কোন্ কোন্ পেজ Search Engine crawl করবেনা। আপনার যদি সাবডোমেইন থাকে এবং এর কিছু পেজ যদি সার্চ রেজাল্টে না দেখানো হোক এটা চান তাহলে এটার জন্য আলাদা একটা robots.txt ফাইল তৈরী করতে হবে। robots.txt ফাইলটি তৈরীর পর রুট ফোল্ডারে আপলোড করতে হবে। next

No comments:

Post a Comment