affiliate marketing bangla blog


Alexa Rank Tutorial:
অ্যালেক্সাতে register করে আপনার সাইটের তথ্য দিলে এরপর থেকে অ্যালেক্সাতে আপনার সাইটের রর্যাং কিং দেখাবে।অ্যালেক্সার র্যাংকিং এ যদি আপনার সাইট ১ম এক লক্ষ সাইটের মধ্যে না থাকে তাহলে অ্যালেক্সা আপনার সাইটের যে র্যাংকিং দেখাবে তা সঠিক নয়।ধরুন অ্যালেক্সাতে আপনার সাইটের র্যাংকিং দেখাল ২১২২৫৪ নাম্বার তাহলে বুঝতে হবে এটা সঠিক নয় কারন এটা ১০০০০০ এর ভিতরে নেই।

১০০০০০ ভিতরে থাকলে মোটামুটি একটা সঠিক র্যাং কিং দিতে পারে।অ্যালেক্সা র্যাং কিং আসলে তাদের টুলবার (অ্যালেক্সা টুলবার) যারা ব্যবহার করে তাদের ভিজিটের উপর ভিত্তি করে করা হয়ে থাকে।আপনি একটা ওয়েবসাইট খুললেন লক্ষ লক্ষ ভিজিটরও আপনার সাইট ভিজিট করে কিন্তু যারা ভিজিট করে তাদের কেউ যদি অ্যালেক্সা টুলবার ব্যবহার না করে তাহলে আপনি কোন র্যাং কিং পাবেননা পেলেও হয়ত ৩/৪ লক্ষ হবে আপনার র্যাং কিং।অপরদিকে আপনার সাইটের মাত্র যদি কয়েক হাজার ভিজিটর থাকে আর তারা সবাই যদি অ্যালেক্সার টুলবার ব্যবহারকারী হন তাহলে একমাসের মধ্যেই দেখবেন আপনার সাইটের র্যাং কিং শতকের ঘরে এসে গেছে।
ধরুন আপনার একটা সাইট আছে দিনে হয়ত কয়েকশবার ভিজিট হয় এবং অ্যালেক্সাতে র্যাং কিং মনে করেন দুই লক্ষের ঘরে।এখন আপনি আপনার ১৫/২০ জন বন্ধুকে (যারা নেট ব্যবহার করে)বললেন যে বন্ধু তোরা তোদের ব্রাউজারে দয়া করে অ্যালেক্সা টুলবারটি ইনস্টল করে নে আর প্রতিদিন আমার সাইটে ৮/১০ বার করে ঢুকবি।ব্যস অ্যালেক্সার কেল্লা ফতে (দুর্গ বিজয়)।এবার দেখবেন একমাসেই আপনার র্যাং কিং দুইলক্ষ থেকে হয়ত দুই হাজারে চলে আসছে।এজন্য বিভিন্ন পত্র পত্রিকা বিখ্যাত ব্লগ ফোরামের অ্যালেক্সা র্যাং কিং এত বেশি কারন এসব একেকটা সাইটর পিছনে যদি ১০/১২ জন লোক নিযোগ দেয়া থাকে হতে পারে তারা কনটেন্ট লেখক ওয়েব ডেভেলপার ডিজাইনার বা যেকোন কিছু ।অর্থ্যাৎ এই সাইট নিয়ে তাদের সবসময় পরে থাকতে হয় এদেরকে বলাই থাকে আপনার সবাই অ্যালেক্সা টুলবার ব্যবহার করবেন।এদেরকে হয়ত দিনে সংশ্লিষ্ট সাইটে দিনে ৬০/৭০ বার ঢুকতে হয়।
*টুলবার ছাড়া সাইটে ঢুকলেও অ্যালেক্সা সেটা গগনা করে তাবে সেটার প্রভাব খুব অল্প
*অ্যালেক্সার একটা উইজেট আছে যদি আপনার সেটা আপনার সাইটে দেন তাহলে সেই উইজেটে প্রতি ক্লিকেই একবার করে ভিজিট হয়েছে অ্যালেক্সা ধরবে।(এই উইজেটে আপনার সাইটের র্যাং কিং এবং আপনার সাইটের লিংক কয়টি সাইটে আছে সে সম্পর্কে তথ্য থাকবে।যেমন:)
নিচেরটাতে একটা ক্লিক করিয়েনতো আমার সাইটের র্যাং কিং বাড়বে ;)

Blog Forum Post
বিভিন্ন বিখ্যাত ব্লগ ফোরাম সামাজিক যোগাযোগের সাইটে নিবন্ধন করে আপনার সাইট সম্পর্কে পোস্ট দিন।যেহেতু এই সাইটগুলিতে প্রতিদিন প্রচুর ভিজিটর আসে তাই তারা আপনার সাইটের খবর পেয়ে যাবে।ফোরামে স্বাক্ষর হিসেবে নিজের সাইটের লিংক ব্যবহার করুন।তাহলে যত পোস্টে মন্তব্য করবেন সবখানে আপনার সাইটের লিংক থাকবে।বিশেষ করে “dofollow” সাইটে বেশি পোস্ট বা মন্তব্য করুন।ফলে আপনার সাইটের ট্রাফিকতো বাড়বেই পাশাপাশি গুগল আপনার লিংকটি গগনা করবে।আর যদি “nofollow” সাইটে পোস্ট/মন্তব্য করেন তবে ট্রাফিক পাবেন কিন্তু গুগল আপনার লিংক গুনবেনা।কোন ব্লগ বা সাইট বা ফোরাম “dofollow” কিনা তা দেখতে ঐ সাইটের এমন কোন পোস্টে যান যেখানে মন্তব্যে কোন লিংক আছে এবার এই পেজের সোর্স কোড দেখুন (ফায়ারফক্সে রাইট বাটন ক্লিক করে view page source).এখানে খুজে দেখুন লিংকের সাথে “nofollow” আছে কিনা যদি থাকে তাহলে এটা “nofollow” সাইট আর “nofollow” “dofollow” কিছুই লেখা না থাকলে “dofollow” সাইট।যেমন সামহোয়ারইন ব্লগের পোস্ট "dofollow"
<a class='eng' href='http://www. mcqacademy.com' target='_blank' ><font face='solaimanlipi' size='3'> mcqacademy.com</font></a>
সামহোয়্যারইন ব্লগপোস্ট “dofollow” কিন্তু মন্তব্য “nofollow” মন্তব্যে লিংক আছে এমন পোস্ট এর সোর্স দেখবেন target=’_blank’ এর পর “nofollow” লেখা আছে।
ফায়ারফক্সে কয়েকটা একসটেনশন আছে যেগুলি ইনস্টল দিলেই তারাই ব্রাউজিং এর সময় বলে দেয় কোনটা “dofollow” আর কোনটা “nofollow” সাইট। NoDofollow নামের এডঅনটি দিয়ে এই সুবিধা পেতে পারেন।

Google Keyword Research (কিওয়ার্ড গবেষনা)

Keyword, Search Engine Optimization  এ একটা গুরত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। আপনার ওয়েবসাইটটি যে বিষয়ের উপর সেই ধরনের Keyword নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। উদাহরনস্বরুপ আপনার সাইট যদি Software Development tutorials ভিত্তিক হয় তাহলে হোম পেজের টাইটেলে "সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট টিউটোরিয়াল" এই কিওয়ার্ডগুলি রাখা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
*যদি কেউ সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট শিখতে চায় তাহলে সে কোন্ কোন্ শব্দ গুগলে লিখে সার্চ দিতে পারে এটা আপনাকে ভাবতে হবে এবং সেই শব্দগগুলি আপনার সাইটের হোমপেজের টাইটেল সাইটের হেডিং ট্যাগগুলিতে শব্দগুলি রাখতে হবে।
*সাইটের কিওয়ার্ডের সাথে যেন কনটেন্টের মিল থাকে
Serch Engine Optimization Term
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন জগতে ব্যবহৃত হয় এমন কিছু প্রয়োজনীয় শব্দের আলোচনা :
Backlink:অন্য একটা সাইটে আপনার সাইটের লিংক থাকলে এটা আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক।হতে পারে এই লিংক আপনার সাইটের হোমপেজ বা অন্য কোন পেজ এর লিংক।ব্যাকলিংক কেইনকামিং লিংক বা ইনবাউন্ড লিংকও বলে।
Outbound link: আউটবাউন্ড লিংক হচ্ছে ব্যাকলিংকের বিপরীত অর্থ্যাৎ অন্য সাইটের লিংক যদি আপনার সাইটে থাকে।Outbound linkকে Out going link বলে।
White hat SEO:সার্চ ইন্জিনের গাইডলাইন বা নীতিমালা ভঙ্গ না করে যদি SEO করেন তাহলে এ ধরনের অপটিমাইজেশনকে বলে হোয়াইট হ্যাট এসইও।এসব গাইডলাইন বা নীতিমালার মধ্যে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ন নীতিটি হচ্ছে ওয়েবসাইট মানুষের জন্য তৈরী করুন যা উপকারী সার্চ ইন্জিনের জন্য নয়।অন্যান্য নীতিমালার মধ্যে আছে ব্যাকলিংক লিংক পপুলারিটি কিওয়ার্ড গবেষনা লিংক বিল্ডিং ইত্যাদি।হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) কে এথিকাল এসইও (Ethical SEO) বলা যায়।
Black hat SEO: এটা হোয়াইট হ্যাটের বিপরীত অর্থ্যাৎ সার্চ ইন্জিগুলির দেয়া নিয়মানুযায়ী অপটিমাইজ করলেননা।ব্ল্যাক হ্যাট এসইও টেকনিকের মধ্যে আছে কিওয়ার্ড স্টাফিং ক্লকিং অদৃশ্য টেক্সক্ট ইত্যাদি।একে আনএথিকাল (Unethical SEO) এসইও বলা যায়।
Keyword Stuffing: এটা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও'র অংশ।ইউজার যেসব কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দিতে পারে এধরনের কিওয়ার্ডগুলি দিয়ে পেজ ভর্তি করা অর্থ্যাৎ কিওয়ার্ড ওভারলোডিং।অনেকসময় ইনপুট ট্যাগে hidden এট্রিবিউট দিয়ে এধরনের কিওয়ার্ড ঢুকিয়ে দেয় ফলে ইউজারের কাছে এসব টেক্সট অদৃশ্য থাকে আর সার্চ ইন্জিনকে এসব পড়তে হয়।আবার পেজের রং যা আছে টেক্সটের রংও তাই করে দেয় ফলে ইউজার দেখতে পারেনা কিন্তু সার্চ ইন্জিন দেখে।কিওয়ার্ড স্টাফিংকে অনেক সময় Keyword Loading বলা হয়।
এসব করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ সার্চ ইন্জিন টের পেলে ঐ সাইটকে কিক আউট করে দেবে।
Keyword Density: একটা পেজে কোন একটা নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড কতবার ব্যবহৃত হয়েছে এটা Keyword টির Density ।
Link Popularity:এটা হচ্ছে একটা সাইটরে মান কিরকম তা নির্নয়ের জন্য এটা কোয়ালিটি ইনবাউন্ড লিংকের (ব্যাকলিংক) উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।সার্চ ইন্জিনগুলি লিংক পপুলারিটির উপর ভিত্তি করে তাদের এলগরিদম তৈরী করে থাকে যে একটা সাইট সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে (SERP) কোথায় থাকবে।
*কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আর শুধু ব্যাকলিংকের মধ্যে পাথ্যর্ক হচ্ছে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক এমন সাইটে থাকবে যেটা আপনার সাইটের মতই।যেমন w3schools এ webcoachbd.com এর লিংক থাকলে এটা কোয়ালিটি ব্যাকলিংক আর যদি ফেসবুকে থাকে তাহলে এটা হবে শুধু ব্যাকলিংক।
Link farm: লিংক ফার্ম হচ্ছে বেশ কিছু ওয়েবসাইট খুলে প্রতিটি সাইটের লিংক প্রতিটি সাইটে দেয়া।ফলে প্রতিটি সাইটের ব্যাকলিংক বৃদ্ধি পেল।এসব ধরা পরলে আপনার সাইটকে স্পামডেক্সিং এ গগনা করবে।
স্পামেডেক্সিং হচ্ছে সার্চ ইন্জিন আপনার সাইটকে এমনভাবে চিহ্নিত করবে যেন আপনি তাদের দেয়া গাইডলাইন ভঙ্গ করেছেন।আপনার সাইটকে যদি সার্চ ইন্জিন স্পামডেক্সিং করে ফেলে তাহলে আপনার পুরো SEO ব্যর্থতায় পর্যবশিত হল।বিভিন্ন কারনে আপনার সাইটকে স্পামডেক্সিং করতে পারে যেমন লিংক ফার্ম করলে কিওয়ার্ড স্টাফিং করলে ডুরওয়ে (Doorway pages) পেজ বানালে ক্লকিং সোজা কথা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করলে।
Doorway page: এটা হচ্ছে এমন পেজ বানানো যেখানে খুব অল্প কয়েকলাইন থাকে আর এসব লাইনে শুধু কিওয়ার্ড থাকে ফলে সার্চ র্যাং কিং বাড়ে কিন্তু ইউজারদের জন্য তেমন কোন তথ্য থাকেনা।এই পেজে গেলে অন্য কোন পেজের লিংক থাকে বা রিডাইরেক্ট করে অন্য পেজে নিয়ে যায়।এটাকে এন্ট্রি পেজ পোর্টাল পেজ জাম্প পেজ ব্রিজ পেজ ইত্যাদি বলা হয়ে থাকে।
Cloaking:এটা এমন একটা টেকনিক যেটা সার্চ ইন্জিনকে এক ধরনের কনটেন্ট দেখাবে আর ইউজারকে অন্যরকম কনটেন্ট দেখায়।এই পদ্ধতিটি তে যখন সার্ভারে কোন পেজের জন্য রিকোয়েস্ট যায় তখন আইপি এড্রেস বা ইউজার এজেন্ট দেখে বুঝে ফেলে এটা কোন সার্চ ইন্জিনের বট/ক্রাউলার/স্পাইডার/স্কুটার নাকি মানুষ।যখন দেখে স্পাইডার তখন এক ধরনের পেজ দেখায় আর মানুষ হলে আরেক ধরনের পেজ।
Internal Link: এটা হচ্ছে আপনার সাইটেই এক পেজে অন্য পেজের লিংক।এটা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন ।যেমন আপনার সাইট এ যদি ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল থাকে তাহলে একপেজ থেকে তারপরের পেজে যাওয়ার জন্য আগের পেজে এনকর টেক্সট দিয়ে লিংক দিবেন।এটা আপনার সাইটের ব্যাকলিংক হিসেবে কাজ করবে।এতে Page rank বাড়ে।উইকিপিডিয়ার সাইটে দেখবেন প্রতি লাইনেই কতগুলি করে তাদেরই সাইটের লিংক থাকে।
Traffic: কোন সাইট কত ভিজিট হচ্ছে এটা হচ্ছে সেই সাইটের ট্রাফিক।কোন সাইটের ট্রাফিক বাড়ছে অর্থ্যাৎ সেই সাইটের ভিজিট বাড়ছে।

1 comment: